ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের জাতীয় সংগীত
পোস্ট হয়েছে: জুন ১৭, ২০২১
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের জাতীয় সংগীত
سر زد از افق مهر خاوران
فروغ دیده ی حق باوران
بهمن فر ایمان ماست
پیامت ای امام، استقلال، آزادی، نقش جان ماست
شهیدان، پیچیده در گوش زمان فریادتان
پاینده مانی و جاودان
جمهوری اسلامی ایران
উদিত হলো দিগন্তে প্রাচ্যের সুরুজ
সত্যে বিশ^াসীদের নয়নের দ্যুতি
বাহ্মান্ আমাদের ঈমানের রওনক্ব
হে ইমাম! বাণী তব স্বাধীনতা-মুক্তি মোদের জীবনের ছবি
হে শহীদান! তোমাদের আহ্বান বাজিতেছে যমানার কর্ণকুহরে
হও স্থায়ী ও অমর, হে
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান!
অনুবাদ : শেখ মোহাম্মাদ নাজমুল ইসলাম
বিপ্লবের প্রতীক নিউজলেটার
সিরাজুল হক
[সাবেক সম্পাদক, নিউজলেটার।]
কালকালান্তরে চলেছ তুমি বহন করে হাজারো স্মৃতি
চলেছ তুমি হে নিউজলেটার! বহন করে মানুষের প্রীতি।
তোমার রঙিন পাতায় পাতায় রয়েছে কত সুপ্ত ইতিহাস
জীবন্ত হয়ে উঠেছে কত মহাবিপ্লবের ¯িœগ্ধ সুবাতাস।
ইমামের দানের ফসল তুমি আজ ঘরে ঘরে শোভা পাও
বিচিত্র পুষ্পের সৌরভ যেন চারিদিকে ছড়িয়ে দাও।
জ্ঞান-মনীষা-ধর্ম-সংস্কৃতি শিল্পকলার অপূর্ব সমাহার
প্রতিটি পত্রে হচ্ছে রচিত যেন সুশোভিত মুক্তার হার।
হাফেজ সা‘দী রুমী জামী খৈয়াম নিশাপুরী
ঘরে ঘরে বাঙলার বিলায়েছে যাঁরা প্রেমের গান ভূরিভূরি;
মহাবিপ্লবের মহাগাথা তুমি বিলায়েছ বাঙলার ঘরে ঘরে
ভুলবে না তোমার এই মহাদান রেখেছে সবাই স্বীয় অন্তরে।
তুমি কালোত্তীর্ণ কালের সাক্ষী মহাবিপ্লবের জাগরণী বাণী
তোমার কথা কী করে ভুলবে বাঙলার সুধী আর আছে যত জ্ঞানী।
নিউজলেটার! তুমি ঐক্যের প্রতীক, তুমি ‘ফারভারদিনের’ মিষ্টি মধুর বায়ু
¯্রষ্টার কাছে এই প্রার্থনা দীর্ঘজীবী হোক তব আয়ু।
তুমি লক্ষ শহীদের পুণ্য ভূমি ইসলামী ইরানের প্রতীক
ছড়িয়ে দিবে আলোর মশাল বিশে^র চারিদিক।
দু’টি দশক করেছি সেবা দিবস বিভাবরী এক ঠাঁই
নিরবচ্ছিন্ন সেই ক্লেশের তুলনা কিছুই যেনো নাই।
তবু ছিল মনে প্রগাঢ় শান্তি উৎফুল্ল নিশি-দিন
এমন দিন কি আসবে ফিরে
জীবনে এ অধমের আর কোনো দিন।
দিওয়ানে উবায়দি, গযল নম্বর ৩০
অনুবাদ : শেখ মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম
দেখো চেয়ে কীভাবে ফুলে ফুলে প্রস্ফুটিত হয়েছে এই বুস্তান
প্রতিটি পাতায় সমীরণ করেছে তার রহস্য স্থাপন
সকল কপটতা পরিবর্তিত হয়েছে নতুন বাহারে
এই সকল কপটতা তারই দ্বারা হয়েছে দূরীভূত
ইতিপূর্বে ফুলের এই মুখের হাসি কখনো লাগেনি জোড়া
সমীরণ তার কর্ণকুহরে এমনি কি বলেছে অমরতœ
শিশির দ্বারা মাকড়শার জালগুলো
মুক্তার ছিদ্রের ন্যায় কতই না সুন্দর বন্ধনী
পতিত হও হে মেঘ বাঁশবনেরই খুশির অশ্রু হয়ে
ফুলের শাহের দোলনা যেন করেছে বাগানে প্রস্থান
ধরণীতে নব আইনের ঘটেছে উত্থান এবং বুস্তান
পাখির সুমিষ্ট স্বরে ফুর্তিতে হয়েছে মাতোয়ারা
এই নতুন বাহারে হে উবায়দি
কেউ কি এইভাবে শুনেছে কি কোন দাস্তান?